সূর্যাস্তে দোহারের ‘মিনি কক্সবাজার’ মৈনট ঘাট

সূর্যাস্তে দোহারের ‘মিনি কক্সবাজার’ মৈনট ঘাট

মৈনটঘাট। শান্ত নিরিবিলী পরিবেশে।ঢাকা শহর থেকে একটুদুরে।ঢাকার দোহারেঅ বস্থিত।কোলাহল মুক্ত সবুজ প্রকৃতি. দূনয়নে যতদূর চোখযায় পদ্মা নদীর অপরূপ জলরাশি, প্রাণ বন্তময় খেলা বিশাল জলরাশি।

গ্রীষ্মকাল, পদ্মা মোটমুটি শান্ত, নেই কোন বিশাল ঢেও, পদ্মা পাড়ে হেলেদুলে ভেসে বেড়ানো নানার রঙের নৌকা আর যান্ত্রিক নৌযান বিচিত্র র্কমকান্ড দেখে কৌতুহলী মনে হাজারো প্রশ্নের জন্ম দেবে। এখান থেকে দেখা যায় রক্তিমাভ সূর্যাস্ত, যা মনের গহিনে গেঁথে যায়।

গোধূলি বেলার সোনালী রূপ অতুলনীয়। সূর্য ডোবার বিদায় বেলায় প্রকৃতি অসাধারণ রূপধারণ করে এখানে। মৈনট ঘাট ইতিমধ্য পরিচিত লাভকরেছে ‘মিনিকক্সবাজার’ হিসেবে। তবে এখন দর্শনার্ধীর সংখ্যা নগন্য। স্পীডবোট, ট্রলার বা খেয়া নৈাকায় পদ্মার বুকে প্রিয়জনকে নিয়ে কিংবা দলবেধে অসিম আনন্দে ভেসে বেড়ানো যায়। যদিও এ আনন্দ পেতে হলে খরচ গুনতে হবে। মৈনটঘাটের অপরপ্রান্তে রয়েছে ফরিদপুর। এখান থেকে নৌযানে যাতায়াত করা যায় অনায়াসে। মৈনট ঘাট ও পদ্মার সৌন্দর্য উপভোগের জন্য দিনের দ্বিতীয় ভাগই ভালো।

তবে খুব ভোরে পাওয়া যাবে রাতে শিকার করা তরতাজা মাছ। এখানে সবকিছুই অস্থায়ী ভাবে গড়ে উঠেছে। ‘ইলিশ বাড়ী এন্ডরেষ্টু রেন্ট’, ‘ভালবাসার মৌসুমি হোটেল এন্ড রেষ্টুরেন্ট’, ‘রিভার ভিউ রেষ্টুরেন্ট এন্ড মিনি চাইনিজ’, ‘ভাসমান রেঁস্তোরা’, বিনোদনের নৌকা (নাগরদোলা) ও বাচ্চাদের বিদ্যু চালিত গাড়ী সাময়িক ভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে দর্শনার্থীর অভাবে। গ্রীষ্মের সূর্য কিরণের রুদ্ররোষ ও দাবদাহ থাকলেও পরন্ত বিকেলে মৈনটঘাট এর পরন্ত বিকেলের পরিবেশ এনে দেয় মনের প্রশান্তি।

মন্তব্যসমূহ (০)


Lost Password