দুর্ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রী নিহত : বাসের চালক ও হেলপার গ্রেপ্তার

দুর্ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রী নিহত : বাসের চালক ও হেলপার গ্রেপ্তার

রাজধানীর প্রগতি স্মরণি এলাকায় বাস চাপায় নাদিয়া সুলতানা (২১) নামে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী নিহত হওয়ার ঘটনায় ঘাতক বাসটির চালক ও হেলপারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৮টায় রাজধানীর বাড্ডা এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এক বন্ধুর সঙ্গে মোটরসাইকেলে প্রগতি সরণি এলাকায় গিয়েছিলেন নাদিয়া। তাদের মোটরসাইকেলটিকে ভিক্টর ক্লাসিক পরিবহনের একটি বাস চাপা দেয়। এতে নাদিয়া মোটরসাইকেল থেকে রাস্তায় পড়ে বাসের সামনের চাকায় পিষ্ট হন।

নাদিয়া আক্তার নর্দান ইউনিভার্সিটির ফার্মেসি বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী। তাঁর বাবার নাম জাহাঙ্গীর মৃধা। বাড়ি পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালি সদর ইউনিয়নের পূর্বনেতা গ্রামে। তাঁরা নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা এলাকায় থাকেন। রাজধানীর আশকোনা এলাকায় থেকে পড়াশোনা করছিলেন নাদিয়া। দুর্ঘটনায় নাদিয়ার বন্ধু মোটরসাইকেলের চালকের আসনে থাকা মেহেদী হাসান আহত হয়েছেন। তিনি ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্য একটি বিভাগের ছাত্র।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিএমপির গুলশান জোনের ডিসি মো. আবদুল আহাদ জানান, মামলার পর আমরা রাতেই সিসি টিভি ফুটেজ সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করে ঘাতক বাস ও বাসের চালক এবং হেলপারকে শনাক্তর করি। বাস জব্দ করা হয়েছে। উক্ত আসামিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

এক বন্ধুর সঙ্গে মোটরসাইকেলে প্রগতি সরণি এলাকায় গিয়েছিলেন নাদিয়া। তাদের মোটরসাইকেলটিকে ভিক্টর ক্লাসিক পরিবহনের একটি বাস চাপা দেয়। এতে নাদিয়া মোটরসাইকেল থেকে রাস্তায় পড়ে বাসের সামনের চাকায় পিষ্ট হন। নাদিয়া আক্তার নর্দান ইউনিভার্সিটির ফার্মেসি বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী।

তাঁর বাবার নাম জাহাঙ্গীর মৃধা। বাড়ি পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালি সদর ইউনিয়নের পূর্বনেতা গ্রামে। তাঁরা নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা এলাকায় থাকেন। রাজধানীর আশকোনা এলাকায় থেকে পড়াশোনা করছিলেন নাদিয়া। দুর্ঘটনায় নাদিয়ার বন্ধু মোটরসাইকেলের চালকের আসনে থাকা মেহেদী হাসান আহত হয়েছেন। তিনি ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্য একটি বিভাগের ছাত্র।

মন্তব্যসমূহ (০)


Lost Password