সিউলে ‘গণহত্যা দিবস’ পালন করা হয়

সিউলে ‘গণহত্যা দিবস’ পালন করা হয়

সিউলের বাংলাদেশ দূতাবাসের আয়োজনে যথাযথ ভাবগাম্ভীর্যের সাথে ‘গণহত্যা দিবস’ পালন করা হয়। কোভিড-১৯ এর প্রাদুর্ভাবের পরিপ্রেক্ষিতে সামাজিক দূরত্ব কার্যক্রম অব্যাহত থাকার কারণে শুধুমাত্র দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীর অংশগ্রহণে এ দিবসটি উদযাপন করা হয়।

পবিত্র ধর্মগ্রন্থসমূহ থেকে পাঠের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানের পরবর্তী অংশে ছিল মুক্তিযুদ্ধে শহিদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত বাণীসমূহ পাঠ এবং গণহত্যা দিবসের ওপর প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন। উন্মুক্ত আলোচনা পর্বে আলোচকরা ২৫ মার্চ এবং ৯ মাসব্যাপী স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালে সংঘটিত গণহত্যার পটভূমি ও তাৎপর্যের ওপর আলোকপাত করেন

রাষ্ট্রদূত আবিদা ইসলাম তার বক্তব্যের শুরুতে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন, যার নেতৃত্বে বাঙালি জাতি স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব অর্জন করে। 

তিনি সব শহিদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান; যাদের সর্বোচ্চ ত্যাগ ও সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে একটি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ। পরে তিনি ‘গণহত্যা দিবস’-এর পটভূমি, এর ভূ-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট এবং বাংলাদেশে সংঘটিত গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জনে বাংলাদেশ সরকারের নিরলস প্রচেষ্টার বিষয়ে আলোকপাত করেন।

মন্তব্যসমূহ (০)


Lost Password