করোনাভাইরাস প্রতিরোধে বিনা বেতনে দিনরাত পরিশ্রম করে যাওয়া বড় মহেশখালীতে দায়িত্বরত আনসার ও ভিডিপি সদস্যরা অনাহারে অর্ধাহারে মানবেতর জীবন-যাপন করে যাচ্ছে, টানা ৩ মাস বড় মহেশখালীতে দিন রাত অবিরাম পরিশ্রম করে যাওয়া সদস্যরা
গেল ঈদ উপলক্ষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রদত্ত ২ হাজার ৫০০ শত টাকা করে সম্মানী ভাতা থেকেও তারা বঞ্চিত। এমনকি বর্তমানে ডব্লিউএফপি (WFP) প্রদত্ত ৬০ কেজি চাউল ও ৪ হাজার ৫০০ টাকা থেকেও বঞ্চিত।
একজন সদস্যও সম্মানী ভাতা পাচ্ছে না এমন অভিযোগ তুলেছে দায়িত্বরত আনসার সদস্যরা। তারা জানান, আমরা এমন মূল্যহীন ও অবহেলিত
উপজেলা প্রশাসনের সম্মানিত ইউএনও স্যার ও ইউনিয়নে দায়িত্বরত চেয়ারম্যানের আমাদের প্রতি কি কোন নজর পড়েনা?
আমরা বউ বাচ্চা নিয়ে কত অসহায়ত্ব ভাবে জীবন অতিবাহিত করছি তা মুখে প্রকাশ করতে পারছিনা। সম্মানিত ইউএনও স্যার ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের দৃষ্টি আকর্ষন করছি আমরা আর কত দিন না খেয়ে থাকব,
আমাদের প্রতি একটু নজর দিন, আমরা আর সহ্য করতে পারছি না।
এ ব্যাপারে বড় মহেশখালীতে দায়িত্বপ্রাপ্ত আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর বড় মহেশখালী ইউনিয়ন টিম লিডার মোঃ আলমগীর কবির আযাদ বলেন, সরকার কর্তৃক আমাদের নির্দিষ্ট কোন বেতন ভাতা নেই, এ অবস্থায় করোনা প্রতিরোধে
বড় মহেশখালীতে ২০ জন দায়িত্ব পালন করা আনসার ও ভিডিপি সদস্যরা অনাহারে অর্ধাহারে মানবেতর জীবন-যাপন করে যাচ্ছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত উপহার ও উপজেলা প্রশাসন ও ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে ত্রাণ সামগ্রী প্রদান করে সহযোগিতা করার জন্য মাননীয় সংসদ সদস্য, মহেশখালী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানে প্রতি বড় মহেশখালী আনসার ও ভিডিপির টিম লিডার মোঃ আলমগীর কবির আযাদ সহ সকল সদস্যরা অনুরোধ জানান।
মন্তব্যসমূহ (০) কমেন্ট করতে ক্লিক করুন