‘খাইট্ট্যা’ বা কাঠের গুড়ির জমজমাট ব্যবসা চলছে। প্রয়োজন মাংস কাটার জন্য ছুরি-চাকু, চাটাইসহ অন্যান্য আনুষঙ্গিক জিনিসপত্র এদের মধ্য কাঠের গুড়ি বা খাইট্টা উল্লেখযোগ্য। অনেক স্থানে বসেছে এসব পণ্যের অস্থায়ী দোকান। এই কোরবানির পশু জবাইয়ের পর গোস্ত প্রক্রিয়াকরণের কয়েকটি উপকরণের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে কাঠের ‘খাইট্ট্যা’।
ঈদের দিন জবাই করা বিপুল পশু প্রক্রিয়া করতে প্রচুর পরিমাণ কাঠের ‘খাইট্ট্যা’ ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তেঁতুল, লিচু, বাবলাসহ বিভিন্ন গাছ থেকে এসব ’খাইট্ট্যা’ বানানো হয়। এলাকায় বসেছে এসব পণ্যের অস্থায়ী দোকান। কেউ কেউ অন্যান্য ব্যবসার পাশাপাশি এসব পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসেছেন। গাছ করাতে ফেলে ছোট ছোট গোলাকৃতির টুকরো তৈরি করে এটি বানায়। এলাকাভেদে এর বিভিন্ন নাম আছে।
তবে ‘খাইট্ট্যা’ ছাড়াও অঞ্চল ভেদে এটাকে বলে, গুঁড়ি, খটিয়া, কাইটে, শপার, হাইজ্যা ইত্যাদি। ‘স’ মিল গুলোর পাশাপাশি মৌসুমি ব্যবসায়িরা পাইকারি দরে কিনে বিভিন্ন স্থানে বসে খুচরা বিক্রি করছে। প্রকার ভেদে গুড়ির দাম ২০০ থেকে ৬০০ টাকা। এসবের বিক্রি ঈদের আগের রাত পর্যন্ত চলে।
মন্তব্যসমূহ (০) কমেন্ট করতে ক্লিক করুন