বিমান বাহিনীকে ট্রেইনিং বাহিনী বলে কটাক্ষ করলো মায়ানমার

বিমান বাহিনীকে ট্রেইনিং বাহিনী বলে কটাক্ষ করলো মায়ানমার

আজকে বার্মিজ একটি সামরিক পেইজ দাবি করেছে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী একটি ট্রেইনিং এয়ার ফোর্স। তাদের ভাষ্যমতে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে যতটা যুদ্ধবিমান রয়েছে তার চেয়ে বেশি রয়েছে ট্রেইনার এয়ারক্রাফ্ট। যদিও তাদের দাবি ভিত্তিহীন নয়। আসলেই বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে যথেষ্ট আধুনিক যুদ্ধবিমান নাই।

বাংলাদেশের জিডিপি ৩৫৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (নমিনাল)। সেখানে মায়ানমারের জিডিপি মাত্র ৭৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। মোটামুটি তাদের চেয়ে বাংলাদেশ পাঁচ গুণ বড় অর্থনীতির দেশ। পিপিপি ভিত্তিক জিডিপি বিবেচনায় বাংলাদেশের জিডিপি ৯৬৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

আর মায়ানমারের ২৭৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। যেখানে বাংলাদেশ তাদের চেয়ে চার গুণ বড় অর্থনৈতি। যদি বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ এর তুলনা করা হয় তাহলে তাদের রিজার্ভ ৭ বিলিয়ন ডলার আর বাংলাদেশের রিজার্ভ ৪৬ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ তাদের চেয়ে ৬ গুণ অর্থ বাংলাদেশের জমা আছে। বিশ্লেষণ যতোই হবে ততটাই এগিয়ে থাকবে বাংলাদেশ।

তাদের ভাষ্যমতে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ট্রেইনিং এয়ার ফোর্স ঠিক আছে। এই ট্রেইনিং এয়ার ফোর্স যদি ৪৬ বিলিয়ন ডলারের রিজার্ভ থেকে ১০ বিলিয়ন ডলার খরচ করে তাহলে কি মায়ানমার বিমান বাহিনী ঘর থেকে বেরুতে পারবে? আর ১০ বিলিয়ন ডলার খরচ করলেও বংলাদেশের কোনো আহামরি ক্ষতি হবেনা। কিন্তু মায়ানমার ১০ বিলিয়ন ডলার খরচ করতে হলে দেশ বিক্রি করতে হবে। এটা মায়ানমারের মাথায় রাখা উচিত।

মন্তব্যসমূহ (০)


Lost Password