তারুণ্যময় ত্বকের জন্য দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাস, পর্যাপ্ত ঘুম, শরীরচর্চা ও ত্বক পরিচর্যা।
সানস্ক্রিন:
বয়সের ছাপ কমাতে নিয়মিত সানস্ক্রিন ব্যবহার সবচেয়ে ভালো উপায়। সূর্যালোক ত্বকের বয়সের ছাপ বাড়ায়, বলিরেখা ও অন্যান্য দাগকে স্পষ্ট করে তোলে। সূর্যের ক্ষয় থেকে বাঁচতে, বয়সের ছাপ ধীর করতে এবং ত্বক সুস্থ রাখতে নিয়মিত এসপিএফ ৩০ যুক্ত সানস্ক্রিন ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়।
ঘুম:
শরীর পুনর্গঠনের জন্য পর্যাপ্ত ঘুম আবশ্যক। ঘুম বয়সের ছাপ, দাগছোপ ও ত্বকের ভাঁজ কমায়। দৈনিক সাত থেকে নয় ঘন্টা ঘুম প্রয়োজন। ঘুমের স্বল্পতা ও মানসিক চাপ বয়সের ছাপ কমাতে সহায়তা করে।
স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস:
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা বাড়ায় এবং অকালে বয়সের ছাপ পড়া রোধ করে। প্রচুর শাক সবজি ও ফল যেমন- মরিচ, ব্রকলি, গাজর, ডালিম, বেরি, ইত্যাদি খাওয়া উপকারী। এছাড়াও গ্রিন টি এবং জলপাইয়ের তেল খাওয়া এক্ষেত্রে ইতিবাচক ভূমিকা রাখে।
ময়েশ্চারাইজার:
ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে ময়েশ্চারাইজারের বিকল্প নেই। এটা ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে ফলে বয়সের ছাপ বা বলিরেখা দৃশ্যমান হয় না। ভিটামিন সি এবং এ সমৃদ্ধ ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার এক্ষেত্রে উপকারী। এগুলো গভীর থেকেই বরসের ছাপ কমাতে ও বলিরেখা ধীর পড়তে সহায়তা করে।
রূপচর্চার প্রসাধনী:
বয়সের ছাপ কমাতে কী ধরনের প্রসাধনী ব্যবহার করা হচ্ছে সে দিকে বিশেষ মনযোগ দেওয়া প্রয়োজন। এমন প্রসাধনী ব্যবহার করা উচিত যা ত্বককে পরিষ্কার করে, মসৃণ রাখে এবং ত্বকের সমস্যা দূর করে। খাঁটি অ্যালো ভেরার সঙ্গে ল্যাভেন্ডার তেল ব্যবহার ত্বকের ক্ষয় কমায়, অক্সিজেনের সরবারহ বাড়ায় এবং বয়সের ছাপ দূর করে।
মন্তব্যসমূহ (০) কমেন্ট করতে ক্লিক করুন