আজ দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে নওগাঁর বদলগাছিতে ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা একইসাথে এই মৌসুমের সর্বনিম্ন। উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোয় দ্রুত নামছে তাপমাত্রার পারদ। ভোর থেকে উত্তরাঞ্চল ঢাকা পড়ে কুয়াশায়। বেলা গড়ালেও দেখা নেই সুর্যের। দিনের মাঝামাঝিতে সূর্যের দেখা মিললেও তাতে উত্তাপ পাওয়া যাচ্ছে না।
উত্তরের জেলা নওগাঁয় জেঁকে বসেছে শীত। ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়েছে চারদিক। উত্তরের হিমেল বাতাসে রাতে বাড়ছে শীতের অনুভূতি। ঘন কুয়াশার কারণে সকালে সড়কে চলা যানবাহনগুলোকে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে দেখা গেছে। এর মধ্যে সোমবার (১১ ডিসেম্বর) নওগাঁর বদলগাছীতে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।
নওগাঁ বদলগাছি আবহাওয়া অধিদফতরের উচ্চ পর্যবেক্ষক হামিদুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বদলগাছী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে, আগের দিনের তুলনায় আজ তাপমাত্রা দুই দশমিক ছয় ডিগ্রি সেলসিয়াস কম। রবিবার বদলগাছীতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৪ দশমিক ডিগ্রি সেলসিয়াস।
দেখা গেছে, সন্ধ্যার পর থেকে শুরু হয় হিমেল বাতাস। এরপর রাতভর বৃষ্টির মতো টিপটিপ করে ঝরে কুয়াশা। সকাল পর্যন্ত কুয়াশায় ঢাকা থাকছে গোটা জনপদ। এতে দিনের বেলায়ও যানবাহনকে লাইট জ্বালিয়ে চলতে হচ্ছে। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কুয়াশা কমলেও বিকাল গড়াতেই আবারও শীত অনুভূত হতে থাকে। কনকনে শীতে মানুষের ভোগান্তি বেড়েছে। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ।
হঠাৎ করে তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় স্থানীয় মানুষ এ আবহাওয়ার সঙ্গে খাপ খাওয়াতে হিমশিম খাচ্ছেন। নওগাঁ বদলগাছি আবহাওয়া অধিদফতরের উচ্চ পর্যবেক্ষক হামিদুল হক বলেন, ঘন কুয়াশার সঙ্গে উত্তরের হিমেল বাতাস প্রবাহিত হওয়ায় তাপমাত্রা নিম্নমুখী হতে শুরু করেছে। তাপমাত্রার ব্যবধান কমে যাওয়ায় তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে।
আজ নওগাঁর বদলগাছীতে ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। তাপমাত্রা আরও নিচে নামার সম্ভাবনাও রয়েছে। সোমবার (১১ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ১৩ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। যা চলতি মৌসুমে এ জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।
এর আগে, রোববার একই সময় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তাপমাত্রার অবনতি আর কনকনে শীতে দুর্ভোগে রয়েছে খেটে খাওয়া মানুষ। স্থানীয়রা জানান, গত দুইদিন ধরে জেলায় দেখা নেই সূর্যের। দুপুরে গড়াতেই হিম শীতল বাতাস বইতে শুরু করে। সন্ধ্যার পরে শুরু হয় শীতের দাপট। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কুয়াশার পরিমাণও বৃদ্ধি পায়।
দিনের বেলাতেও বিভিন্ন এলাকা কুয়াশাচ্ছন্ন থাকে। এদিকে, তীব্র শীতের কারণে কাজে যেতে পারছেন না শ্রমজীবীরা। বিপাকে যানবাহন চালকরাও। দিনের বেলাতেও তাদের হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে।
স্থানীয়রা জানান, গত দুইদিন ধরে জেলায় দেখা নেই সূর্যের। দুপুরে গড়াতেই হিম শীতল বাতাস বইতে শুরু করে। সন্ধ্যার পরে শুরু হয় শীতের দাপট। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কুয়াশার পরিমাণও বৃদ্ধি পায়। দিনের বেলাতেও বিভিন্ন এলাকা কুয়াশাচ্ছন্ন থাকে। এদিকে, তীব্র শীতের কারণে কাজে যেতে পারছেন না শ্রমজীবীরা। বিপাকে যানবাহন চালকরাও। দিনের বেলাতেও তাদের হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে।
মন্তব্যসমূহ (০) কমেন্ট করতে ক্লিক করুন