এবার হাটে ক্রেতার মুখে হাসি থাকলেও কাঁদছে বিক্রেতারা

এবার হাটে ক্রেতার মুখে হাসি থাকলেও কাঁদছে বিক্রেতারা
MostPlay

মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে এইবার গরুর হাট তালমাতাল। ব্যাপারিরা কিছু না বুঝতেই কোরবানি ঈদের আগের দিন রাজধানীর পশুর হাটগুলোতে হঠাৎ করেই ২০ থেকে ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত কমে গেছে গরুর দাম। একই পরিস্থিতি খাসি কিংবা অন্যান্য পশুর দামেও।

রাজধানীর কয়েকতি হাটে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বাজারে অনেক গরু থাকলেও তেমন কোন ক্রেতা নাই। হতাশায় মুখ থুবরে পরেছে দূর থেকে আসা বিক্রেতাদের। অনেকে লোকশানে পরে কান্নায় ঢলে পরছে হাটের মধ্যেই। 

এক বেপারিরা বিডি টাইপকে বলে,ভেবেছি হয়তো লাস্ট দিনে গরুর দামটা একটু চওড়া হবে তাই বেশি দাম পাওয়ার আশায় গত কয়েকদিন তেমন পশু বিক্রি করিনি। এখন শেষ মুহূর্তে এসে কম দামে বিক্রি করতে বাধ্য হয়েছি। এদিকে, তুলনামূলক কম দামে গরু কিনতে পেরে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন ক্রেতারা।

গেল বছরের কোরবানির ঠিক আগের দিন রাজধানীর হাটগুলোতে গরুর সংকট হওয়ায়,প্রথম দিকে দাম বাড়িয়ে দেন বেপারিরা। এবার তাই প্রথম থেকেই আকারভেদে অস্বাভাবিক দাম হাঁকিয়েছেন। তবে তাদের এই কৌশল শেষ পর্যন্ত বুমেরাং হয়েছে।

আগের অবিক্রীত গরুর সঙ্গে শেষ দিনও হাটে যুক্ত হয়েছে প্রচুর গরু। ফলে, দামও পড়ে গেছে অস্বাভাবিকভাবে। এদিকে হাটে যেসব বেপারি খাসি নিয়ে এসেছেন তারা পড়েছেন বড় বেকায়দায়।

এদিকে ঝিনাইদহ থেকে আসা এক ব্যবসায়ী বলেন, ঝিনাইদহ থেকে ১৭টা গরু নিয়ে এসেছি। মাত্র সাতটা বিক্রি করতে পেরেছি। ওইসব লসে বিক্রি করেছি। আজকে দাম কেউ বলছে না।কোরবানি ঈদের আগের দিন রাজধানীর পশুর হাটগুলোতে হঠাৎ করেই ২০ থেকে ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত কমে গেছে গরুর দাম। একই পরিস্থিতি খাসির দামেও। বেপারিরা বলছেন, বেশি দাম পাওয়ার আশায় গত কয়েকদিন তেমন পশু বিক্রি করেননি তারা। এখন শেষ মুহূর্তে এসে কম দামে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন। এদিকে, তুলনামূলক কম দামে গরু কিনতে পেরে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন ক্রেতারা।

গেল বছরের কোরবানির ঠিক আগের দিন রাজধানীর হাটগুলোতে গরুর সংকট হওয়ায়, দাম বাড়িয়ে দেন বেপারির। এবার তাই প্রথম থেকেই আকারভেদে অস্বাভাবিক দাম হাঁকিয়েছেন। তবে তাদের এই কৌশল শেষ পর্যন্ত বুমেরাং হয়েছে।

আগের অবিক্রীত গরুর সঙ্গে শেষ দিনও হাটে যুক্ত হয়েছে প্রচুর গরু। ফলে, দামও পড়ে গেছে অস্বাভাবিকভাবে। এদিকে হাটে যেসব বেপারি খাসি নিয়ে এসেছেন তারা পড়েছেন বড় বেকায়দায়।

ঝিনাইদহ থেকে আসা ওই ব্যবসায়ী বলেন, ঝিনাইদহ থেকে ১৭টা গরু নিয়ে এসেছি। মাত্র সাতটা বিক্রি করতে পেরেছি। ওইসব লসে বিক্রি করেছি। আজকে দাম কেউ বলছে না।

মন্তব্যসমূহ (০)


Lost Password