ঐতিহাসিক আনন্দধামের দেবোত্তর সম্পত্তি ভূমিদস্যূদের দখলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও মানববন্ধন

ঐতিহাসিক আনন্দধামের দেবোত্তর সম্পত্তি ভূমিদস্যূদের দখলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও মানববন্ধন
MostPlay

কালিকচ্ছ সড়াইলের ঐতিহাসিক আনন্দধামের দেবোত্তোর সম্পতি ভূমিদস্যূদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সভা ও মানব বন্ধন করেছে ইতিহাস -ঐতিহ্য ও প্রত্নসম্পদ সংরক্ষণ পরিষদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

মঙ্গলবার(২৫জুলাই) ইতিহাস -ঐতিহ্য ও প্রত্নসম্পদ সংরক্ষণ পরিষদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া কর্তৃক আয়োজিত প্রতিবাদ সভা ও মানববন্ধনটি সকাল ১০টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়।

ইতিহাস -ঐতিহ্য ও প্রত্নসম্পদ সংরক্ষণ পরিষদের আহবায়ক ও কবি জয়দুল হোসেনের সভাপতিত্বে এবং উদীচী ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সংসদের সাধারণ সম্পাদক ফেরদৌস রহমানের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. বাহারুল ইসলাম মোল্লা, বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক মো.মনির হোসেন, উদীচী ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সংসদের সহ-সভাপতি ফারুক আহমেদ ভূঁইয়া, বঙ্গবন্ধু পরিষদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কমিটির সদস্য সচিব এটিএম ফয়েজুল কবির, সম্মিলিত সাংস্কৃতিকজোটের সাধারণ সম্পাদক -সন্জীব ভট্টাচার্য, খেলাঘর জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক নীহার রঞ্জন সরকার, অংকুর শিশু কিশোর সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা আনিছুল হক রিপন, সরাইল কালীকচ্ছ আনন্দধামের সাধারণ সম্পাদক দুর্গাচরণ দাস।

বক্তারা বলেন - ব্রাহ্মমন্দিরের ২৪.৯৯ একর বা প্রায় ৭৫ বিঘা জমি দেবোত্তর সম্পত্তি হিসেবে ঈঝ ( সি এস) খতিয়ানে রেকর্ড।কোনোভাবেই দেবোত্তর সম্পত্তি বিক্রি করা যায় না। গত ৭জুলাই ২০২৩ আনন্দধাম মন্দিরের দেবোত্তর সম্পত্তি আনন্দধামের সভাপতিই দুলাল রায়(নন্দী) পিতা -গৌরাঙ্গ রায় ১৮ শতাংশ সম্পত্তি ৪২০০০০০(বিয়াল্লিশ) লক্ষ টাকা দিয়ে বিক্রি করেছেন। বক্তারা বলেন রক্ষকই ভক্ষকের ভূমিকা নিয়েছেন এবং তাকে দ্রুত কমিটি থেকে বহিস্কার ও তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থার জোর দাবি জানান।

মন্তব্যসমূহ (০)


Lost Password