একজন সফল চেয়ারম্যান-ফজলুর রহমান

একজন সফল চেয়ারম্যান-ফজলুর রহমান
MostPlay

কিছু মানুষ আছে, যারা মানুষের জন্য কাজ করে শান্তি পান। তাদের তৃপ্তি মানুষের সুখে। এমনই একজন মানুষ, মোঃ ফজলুর রহমান (চেয়ারম্যান)। তার জম্ম, ৭ নভেম্বর১৯৭০ সালে, নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলার পাঁজরভাঙ্গা গ্রামে। শৈশবে বেড়ে ওঠা সেখানেই।

তিনি আওয়ামী লীগের একজন নিবেদিত কর্মী। জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সময় গুলো কাটিয়েছেন তার প্রাণের দল আওয়ামীলীগের পিছনে। মানুষের কল্যাণের জন্য কাজ করতে গিয়ে সারাজীবন দলের পিছনে স্বেচ্ছাশ্রমে সময় দিতে কোনো কিছুই কমতি ছিল না। দলের পিছনে সময় দিতে গিয়ে তিনি নষ্ট করেছেন তার অনেক সয়-সম্পত্তি। তার পরেও তিনি দলের হাল ছাড়েননি। বতর্মানে এই নেতার সংসার কোনো রকমে চলে মাত্র। প্রতিটি মানুষের স্বপ্ন থাকে। কিন্তু স্বপ্নের পথে পা বাড়ালেই একের পর এক আসতে থাকে প্রতিবন্ধকতা। যে ব্যক্তি এসব প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে এগিয়ে যাবেন তিনিই হবেন সফল। আজ এমনই একজন সমাজ সেবক নিয়ে কথা বলব। যিনি অনেক বাধা ও প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে একজন সফল ব্যক্তি (চেয়ারম্যান) হিসেবে প্রতিষ্ঠিত।

তিনি হলেন মান্দা উপজেলা আওয়ামীলীগের ১৩ নং কশবা ইউনিয়নের সভাপতি এবং নির্বাচিত চেয়ারম্যান মোঃ ফজলুল রহমান। সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা পূরণে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছেন। তারপরও মানুষের প্রত্যাশা থাকে। তিনি, তাঁর পরিশ্রম, সাহস, ইচ্ছাশক্তি, একাগ্রতা আর প্রতিভার সমন্বয়ে সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য কাজ করছেন।

স্থানীয় সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড সঠিক ও সুচারুভাবে বাস্তবায়নের জন্য, সর্বোপরি শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের যে স্বপ্ন রয়েছে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য এবং প্রতিটি নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের জয়লাভের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। তিনি চেয়ারম্যান কাজে সফলও হয়েছেন। সকলের সহযোগিতা পাচ্ছেন এবং সহযোগিতার আশাও ব্যক্ত করে চলেছেন। চেয়ারম্যান হিসেবে সফলতা পাওয়ায় তিনি জেলার সর্বত্র সম্মানিত হচ্ছেন। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই উল্লেখযোগ্য উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রেখে সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছেন। এলাকার হতদরিদ্র মানুষের উন্নয়নে তাঁর নিরন্তর প্রয়াস সব মহলেই প্রশংসা কুঁড়িয়েছে।

রাস্তাঘাটের উন্নয়ন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবায় বিশেষ অবদান, এছাড়াও মানবিক দৃষ্টিকোন থেকে নিজ অর্থয়ানে এলাকার তালপাতিলা গ্রামে খেয়াঘাটে রাস্তায় ব্রীজ ও পাঁজরভাঙ্গা হাটের মাছের শেড নির্মান এবং সামাজিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন প্রকল্পের বাস্তবায়নে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে এলাকায় নিজের মুখ উজ্জ্বল করেছেন। তার সাথে দলের ভাবমূর্তির উন্নয়ন হয়েছে। অসংখ্য মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল-কলেজ ও বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠণের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক সমাজসেবী ফজলুর রহমান । ব্যক্তি জীবনে তিনি অত্যন্ত নম্র, ভদ্র, সদাহাস্যোজ্জ্বল ও সাদা মনের মানুষ। তার মাঝে কোনো অহংকার নেই। সদচারী এই মানুষটি দলমত নির্বিশেষে আজ সকলের কাছে প্রিয়। কাজ করছেন নৌকার জন্য। সর্বোপরি কাজ করছেন সাধারণ মানুষের কল্যাণের জন্য। এই সফল মানুষটি দলীয় নেতাকর্মী থেকে শুরু করে প্রতিটি মানুষের বিপদ আপদে ছুটে যান।

এলাকায় তিনি একজন সাদা মনের উদার মানসিকতার ও দানশীল মানুষ হিসেবে ইতিমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছেন। এলাকার সাধারণ মানুষের মতে, আমরা নেতা বা চেয়ারম্যান বুঝি না। ফজলুর রহমান চেয়ারম্যান একজন ভালো মানুষ। তিনি একজন কর্মঠ ব্যক্তি। তিনি চেয়ারম্যান পদে থাকলে আমাদের তথা এলাকার উপকার হবে। আমাদের দুঃখ-দুর্দশায় তাকে সহজেই পাশে পাওয়া যায়। ইতোমধ্যে তিনি সমাজের সকল মতাদর্শের মানুষের কাছে একজন দক্ষ, পরিশ্রমী ও মেধাবী সমাজ সেবক এবং সর্বসাধারনের নেতা হিসাবে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছেন। নির্বাচনকালীন সময়ে সাধারণ জনগনকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে একজন সফল ও জনপ্রিয় ইউপি চেয়ারম্যান হিসেবে সবশ্রেণির মানুষের অন্তরে স্থান করে নিয়েছেন কশব ইউনিয়নের জনপ্রিয় এই চেয়ারম্যান।

এছাড়াও তিনি নির্বাচিত হওয়ার পর নিয়মিত অফিস করেছেন এবং স্থানীয় প্রশাসনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে প্রতিটি উন্নয়নমূলক কাজ অতি দক্ষতার সাথে সফলভাবে করেছেন যা এখনো চলমান আছে। আগামী দিনে কশব ইউপি চেয়ারম্যান সততা ও কর্মদক্ষতার সাথে ইউনিয়নে উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করে ইউনিয়নকে আধুনিক মডেল হিসেবে গড়ে তুলবেন এমনটাই প্রত্যাশা ইউনিয়নবাসীসহ সকলের। সম্প্রতি একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত শিরোনামে সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন ।

তিনি বলেন, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে এলাকার একটি মহল আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। আমাকে জড়িয়ে প্রকাশিত সংবাদের কোন সংশ্লিষ্টতা নাই। এলাকার একটি মহল আমার জনপ্রিয়তায় ঈর্শ্বান্বিত হয়ে সাংবাদিকদের কাছে মিথ্যা তথ্য পরিবেশন করছে। যার কোন সত্যতা নাই। তিনি বলেন, আমি উক্ত সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি

মন্তব্যসমূহ (০)


Lost Password