ইসলামী আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগর নেতৃবৃন্দ বলেছেন, ভারত আমাদের বন্ধু রাষ্ট্র, মোদি আমাদের বন্ধু না, মোদি-অমিত সরকার বিজেপি ও আরএসএস এর বন্ধু তারা আর এসএস এর এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত, আজ ভারতের সমস্ত মানুষ ক্যাব, এন আর সি এর বিরুদ্ধে আন্দোলন করছে।সেই একই আন্দোলনের অংশ হিসেবে শাহীনবাগের মানুষ অনসনে বসেছিল, ৫৫ দিন পর্যন্ত এ অনসন চলে, ট্রাম্প যখন ভারতে আসে মোদি-অমিতশাহ তার সন্ত্রাসী বাহিনী লেলিয়ে দিয়ে “গুলি মারো সালে কো” শ্লোগান দিয়ে, সাম্প্রদায়ীক দাঙ্গার রূপ দিয়ে দিল্লির মুসলিম বসতির উপর অত্যাচার, নির্বিচারে মুসলিম হত্যা, মসজিদ ভাঙ্গা, মুসলমানদের ঘরবাড়ি, দোকানপাটে আগুন লাগিয়ে শত শত মুসলিমকে হত্যা করা হয়।
নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, সাম্প্রদায়ীক দাঙ্গাবাজ নরেন্দ্র মুদিকে এ সম্প্রীতির বাংলাদেশে আসতে দেয়া হবে না। আগামী ১৭ মার্চ চরমোনাই পীরের নেতৃত্বে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ঘেরাও করা হবে। শেখ হাসিনা সরকারের উচিত বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের ভাষা বোঝা, অনতি বিলম্বে মোদির দাওয়াত বাতিল করা।আজ (৬ মার্চ) শুক্রবার বাদ জুমা হতে চট্টগ্রাম ওয়াসা চত্বরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগরের উদ্দোগ্যে সংগঠনের সভাপতি মুহাম্মদ জান্নাতুল ইসলামের সভাপতিত্বে সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।
এতে আরো বক্তব্য রাখেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগরের সহসভাপতি আবুল কাশেম মাতাব্বর, নগর সেক্রেটারী মুহাম্মদ আল ইকবাল, জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ চট্টগ্রাম মহানগরের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আমজাদ হোসাইন, জাতীয় শিক্ষক ফোরাম চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি, অধ্যাপক দিদারুল মাওলা, নগর জয়েন্ট সেক্রেটারী, ডা. রেজাউল করীম, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগরের ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা মোসলেহ উদ্দিন, ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগরের সহ-সভাপতি তামবীর হোসাইন, ইসলামী যুব আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগরের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহীন হাওলাদার, ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগরের সহ সভাপতি নোয়াব মিয়া, ডাক্তার মোঃ ফরিদ খান, মাওলানা তরিকুল ইসলাম প্রমুখ।
মন্তব্যসমূহ (০) কমেন্ট করতে ক্লিক করুন